এক ইউপি মেম্বরের বিরুদ্ধে শিক্ষক দম্পত্তির জমি দখলের অভিযোগ
স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহ
রায় প্রকাশ হওয়ার আগেই ক্ষিপ্ত হয়ে এক শিক্ষক দম্পত্তির জমি জোর পুর্বক দখল করে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সাধুহাটী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের মেম্বর আনারুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ঝিনাইদহ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত থেকে রায় বিপক্ষে যাওয়ার কথা শুনেই বিবাদী আনারুল ইসলাম ও তার চাচাতো ভাইয়েরা বাঁশের বেড়া দিয়ে শিক্ষক দম্পত্তির ১৩ বছর ধরে ভোগ দখলে থাকা জমি ঘিরে ফেলেন। এ নিয়ে ঝিনাইদহ সদর থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন শিক্ষক নাসিমা বেগম ও তার স্বামী এটিএম শফিকুজ্জামান। ঝিনাইদহ সদর থানায় দেওয়া অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে, সাধুহাটী মৌজার আরএস ১০৭২/১ খতিয়ানভুক্ত ৬৩২৪ দাগে ১০ শতক জমির মধ্যে ৯ শতক জমি ৪১৭ নং দলিলমুলে ২০০৮ সালে খরিদ করেন বিল্লাল হোসেনের কাছ থেকে। দলিলে জমি বিক্রেতার দখল এবং বিক্রিত জমির দখল বুজিয়ে দেওয়ার ১৫ নং শর্তে বিল্লাল হোসেন উল্লেখ করেছেন, গ্রহীতা নাসিমা বেগমকে আপোষ মতে হাল ৬৩২৪ নং দাগে উত্তরে পাকা রাস্তা সংলগ্ন ৯ শতক জমি ভোগ দখল বুঝিয়ে দিলাম। ৬৩২৪ নং দাগটির জমিও ম্যাপে পুর্ব পশ্চিম দিকে লম্বা। দলিল, রেকর্ড, ম্যাপ ও সর্বশেষ নায়েবের তদন্ত প্রতিবেদনে ৯ শতক জমি ঝিনাইদহ চুয়াডডাঙ্গা সড়ক সংলগ্ন পুর্ব পশ্চিম উল্লেখ থাকার পরও সন্ত্রাসী কায়দায় পোতাহাটী গ্রামের শমসের আলীর ছেলে আনারুল মেম্বর, খোরশেদ আলীর ছেলে জয়নাল আবেদীন, বদর উদ্দীন, জয়নাল আবেদীনের ছেলে মোহন আলী ও বদর উদ্দীনের ছেলে কাজল জমির একাংশ অবৈধ ভাবে দখল করার চেষ্টা চালাচ্ছে। অথচ এই দাগে তাদের কোন সত্ব নেই। এ সম্পর্কে ঝিনাইদহ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের বিজ্ঞ বিচারক সালমা সেলিম বাদী নাসিমা বেগমের দাবীকৃত ৯ শতক জমিতে ১৪৪ ধারা জারী করে বিবাদী পক্ষকে উক্ত জমির উপর প্রবেশ নিষেধ করেছেন। তারপরও সম্পুর্ন গায়ের জোরে ও সন্ত্রাসী কায়দায় আদালতের আদেশ ভঙ্গ করে আনারুল ও তার শরিকরা নীরিহ এই শিক্ষক দম্পত্তির জমি দখলের চেষ্টা করছেন। এ নিয়ে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার সাধুহাটী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের মেম্বর আনারুল ইসলাম জানান, ওই জমিতে আমাদের কোন সত্ব নেই ঠিকই কিন্তু দলিলে লেখা এক রকম আর ম্যাপে আরেক রকম। আমরা ম্যাপ সংশোধনের জন্য আদালতে মামলা করেছি। তিনি বলেন আমরা শিক্ষক দম্পত্তির কোন জমি দখল করিনি। তিনি দাবী করে নায়েবের প্রতিবেদন আমাদের পক্ষে রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা জানান, আদালতের নির্দেশনা মোতাবেক বাদীকে জমি বুঝিয়ে দিতে ডাকবাংলা পুলিশ ক্যাম্পকে বলা হয়েছে। এ ব্যাপারে বাদীর আইনজীবী এড বদিউজ্জামান বদি জানান, বিজ্ঞ আদালত ৯ শতক জমিতে প্রবেশ বারিত করে বাদীর পক্ষে রায় দিয়েছেন। এই রায় না মানলে আমরা বিবাদী গংদের বিপেক্ষ আবারো আদালতে যাব। তাদেরকে আইন মানতে বাধ্য করা হবে।
I like this site its a master peace ! Glad I discovered this on google .
Your place is valueble for me. Thanks!…
I too conceive hence, perfectly composed post! .
I like what you guys are up too. Such intelligent work and reporting! Carry on the superb works guys I have incorporated you guys to my blogroll. I think it’ll improve the value of my web site 🙂
I have been surfing on-line greater than 3 hours lately, yet I by no means discovered any fascinating article like yours. It is lovely value sufficient for me. Personally, if all site owners and bloggers made excellent content material as you did, the net will likely be a lot more useful than ever before.
Very good visual appeal on this website , I’d rate it 10 10.
Lovely website! I am loving it!! Will come back again. I am bookmarking your feeds also