চুয়াডাঙ্গায় কাজী নজরুল ইসলাম এঁর ১২৪ তম জন্ম বার্ষিকী পালন; কবির স্মৃতি বিজড়িত আটচালা ঘরে দিন ব্যাপি নানান অনুষ্ঠনন
শামসুজ্জোহা পলাশ, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি :চুয়াডাঙ্গায় কাজী নজরুল ইসলাম এঁর ১২৪ তম জন্ম বার্ষিকী পালন; কবির স্মৃতি বিজড়িত আটচালা ঘরে দিন ব্যাপি নানান অনুষ্ঠনন
শামসুজ্জোহা পলাশ, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি : ২৫/০৫/২৩ইং:
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গায় জাতিয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এঁর ১২৪ তম জন্ম বার্ষিকী পালন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দিনব্যাপি বিভিন্ন অনষ্ঠান পালন করা হয়।
কবির স্মৃতিবিজড়িত আটচালা ঘর প্রাঙ্গণে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা মিতার সভাপতিত্বে কবির জীবনি, কার্পাসডাঙ্গা কবির আগমন ও বসবাসের উপর আরলাচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক জনাব মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান বলেন “”অগ্নিবীণার শতবর্ষ, বংগবন্ধুর চেতনায় শানিতরুপ”” প্রতিপাদ্য নিয়ে যথাযথ ভাবে মানবতা সাম্য ও বিদ্রহের জাতীয় কবি কাজি নজরুল ইসলাম এঁর ১২৪ তম জন্ম বার্ষিকী পালন করতে পেরেছি। কবির জন্ম জয়ন্তিতে শোভাযাত্রা ও প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হরঢছে।
তিনি বলেন, জাতীয় কবির স্মৃতিময় স্থানটিকে জাগিয়ে রাখতে পারলেই কেবল সার্থকতা আসবে। জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্টপোষকতায় অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ- সচিব সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রনালয় কাজি নুরুল ইসলাম, কার্পাসডাঙ্গা কবি নজরুল স্মৃতি সংঘের সভাপতি প্রফেসর আঃ গফুর ও স্থানীয় ইউ পি চেয়ারম্যান মেম্বর সহ গণ্যমান্য ব্যাক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। বিকালে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও রাতে কবি নজরুল ইসলামের লেখা নাটক মঞ্চস্থ হবে।
উল্লেখ্য, নজরুল গবেষকদের মতে, ১৯২৬ ও ১৯২৭ সালে কবি কার্পাসডাঙ্গায় দীর্ঘসময় অবস্থান করেন কবি। ওই সময় কার্পাসডাঙ্গার ভৈরব নদের তীরে বসেই সাহিত্যের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ রচনা করেছেন। টানা দুই মাস তিনি ঘরটিতে ছিলেন। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরের ভৈরব নদের তীরে কবির স্মৃতিঘেরা কার্পাসডাঙ্গা।
নজরুল গবেষক এম ইব্রাহিম তাঁর বইয়ে লিখেছেন, তিনি থাকতেন হর্ষপ্রিয় বিশ্বাসের আটচালা ঘরে। হর্ষপ্রিয় ছিলেন তৎকালীন নদীয়া কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক। এখন তাঁর উত্তরসূরিরা নিজ অর্থ ব্যয় করে নজরুলের স্মৃতিঘেরা বাড়িটি টিকিয়ে রেখেছেন। ১৯২৬ সালে বিপ্লবী হেমন্ত কুমার ও মহিম সরকারের আমন্ত্রণে কবি কাজী নজরুল ইসলাম কলকাতার আমহার্স্ট স্ট্রিট থেকে সপরিবারে কার্পাসডাঙ্গায় আসেন।
নজরুল গবেষক এম ইব্রাহিম তাঁর গ্রন্থে আরো লিখেছেন, সে সময় ভারতবর্ষে চলছিল ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন। আন্দোলনের হাওয়া বয়ছিল কার্পাসডাঙ্গায়ও। কবি নজরুল গঠন করেছিলেন ‘শ্রমিক প্রজা কৃষক পাটি’। মূলত স্বদেশি আন্দোলনের নেতাদের উৎসাহ দিতেই পার্টির পক্ষে কবি কার্পাসডাঙ্গায় আসেন। এখানকার জীবনযাত্রা ও পরিবেশ তাঁকে সাহিত্যকর্ম মৃত্যুক্ষুধা ও পদ্মগোখরো এবং লিচুচোর কবিতাসহ অনেক গান লিখতে সহায়ক হয়েছিল। # চুয়াডাঙ্গায় কাজী নজরুল ইসলাম এঁর ১২৪ তম জন্ম বার্ষিকী পালন; কবির স্মৃতি বিজড়িত আটচালা ঘরে দিন ব্যাপি নানান অনুষ্ঠনন
শামসুজ্জোহা পলাশ, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি :
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গায় জাতিয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এঁর ১২৪ তম জন্ম বার্ষিকী পালন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দিনব্যাপি বিভিন্ন অনষ্ঠান পালন করা হয়।
কবির স্মৃতিবিজড়িত আটচালা ঘর প্রাঙ্গণে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা মিতার সভাপতিত্বে কবির জীবনি, কার্পাসডাঙ্গা কবির আগমন ও বসবাসের উপর আরলাচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক জনাব মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান বলেন “”অগ্নিবীণার শতবর্ষ, বংগবন্ধুর চেতনায় শানিতরুপ”” প্রতিপাদ্য নিয়ে যথাযথ ভাবে মানবতা সাম্য ও বিদ্রহের জাতীয় কবি কাজি নজরুল ইসলাম এঁর ১২৪ তম জন্ম বার্ষিকী পালন করতে পেরেছি। কবির জন্ম জয়ন্তিতে শোভাযাত্রা ও প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হরঢছে।
তিনি বলেন, জাতীয় কবির স্মৃতিময় স্থানটিকে জাগিয়ে রাখতে পারলেই কেবল সার্থকতা আসবে। জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্টপোষকতায় অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ- সচিব সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রনালয় কাজি নুরুল ইসলাম, কার্পাসডাঙ্গা কবি নজরুল স্মৃতি সংঘের সভাপতি প্রফেসর আঃ গফুর ও স্থানীয় ইউ পি চেয়ারম্যান মেম্বর সহ গণ্যমান্য ব্যাক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। বিকালে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও রাতে কবি নজরুল ইসলামের লেখা নাটক মঞ্চস্থ হবে।
উল্লেখ্য, নজরুল গবেষকদের মতে, ১৯২৬ ও ১৯২৭ সালে কবি কার্পাসডাঙ্গায় দীর্ঘসময় অবস্থান করেন কবি। ওই সময় কার্পাসডাঙ্গার ভৈরব নদের তীরে বসেই সাহিত্যের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ রচনা করেছেন। টানা দুই মাস তিনি ঘরটিতে ছিলেন। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরের ভৈরব নদের তীরে কবির স্মৃতিঘেরা কার্পাসডাঙ্গা।
নজরুল গবেষক এম ইব্রাহিম তাঁর বইয়ে লিখেছেন, তিনি থাকতেন হর্ষপ্রিয় বিশ্বাসের আটচালা ঘরে। হর্ষপ্রিয় ছিলেন তৎকালীন নদীয়া কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক। এখন তাঁর উত্তরসূরিরা নিজ অর্থ ব্যয় করে নজরুলের স্মৃতিঘেরা বাড়িটি টিকিয়ে রেখেছেন। ১৯২৬ সালে বিপ্লবী হেমন্ত কুমার ও মহিম সরকারের আমন্ত্রণে কবি কাজী নজরুল ইসলাম কলকাতার আমহার্স্ট স্ট্রিট থেকে সপরিবারে কার্পাসডাঙ্গায় আসেন।
নজরুল গবেষক এম ইব্রাহিম তাঁর গ্রন্থে আরো লিখেছেন, সে সময় ভারতবর্ষে চলছিল ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন। আন্দোলনের হাওয়া বয়ছিল কার্পাসডাঙ্গায়ও। কবি নজরুল গঠন করেছিলেন ‘শ্রমিক প্রজা কৃষক পাটি’। মূলত স্বদেশি আন্দোলনের নেতাদের উৎসাহ দিতেই পার্টির পক্ষে কবি কার্পাসডাঙ্গায় আসেন। এখানকার জীবনযাত্রা ও পরিবেশ তাঁকে সাহিত্যকর্ম মৃত্যুক্ষুধা ও পদ্মগোখরো এবং লিচুচোর কবিতাসহ অনেক গান লিখতে সহায়ক হয়েছিল। #
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গায় জাতিয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এঁর ১২৪ তম জন্ম বার্ষিকী পালন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দিনব্যাপি বিভিন্ন অনষ্ঠান পালন করা হয়।
কবির স্মৃতিবিজড়িত আটচালা ঘর প্রাঙ্গণে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা মিতার সভাপতিত্বে কবির জীবনি, কার্পাসডাঙ্গা কবির আগমন ও বসবাসের উপর আরলাচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক জনাব মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান বলেন “”অগ্নিবীণার শতবর্ষ, বংগবন্ধুর চেতনায় শানিতরুপ”” প্রতিপাদ্য নিয়ে যথাযথ ভাবে মানবতা সাম্য ও বিদ্রহের জাতীয় কবি কাজি নজরুল ইসলাম এঁর ১২৪ তম জন্ম বার্ষিকী পালন করতে পেরেছি। কবির জন্ম জয়ন্তিতে শোভাযাত্রা ও প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হরঢছে।
তিনি বলেন, জাতীয় কবির স্মৃতিময় স্থানটিকে জাগিয়ে রাখতে পারলেই কেবল সার্থকতা আসবে। জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্টপোষকতায় অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ- সচিব সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রনালয় কাজি নুরুল ইসলাম, কার্পাসডাঙ্গা কবি নজরুল স্মৃতি সংঘের সভাপতি প্রফেসর আঃ গফুর ও স্থানীয় ইউ পি চেয়ারম্যান মেম্বর সহ গণ্যমান্য ব্যাক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। বিকালে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও রাতে কবি নজরুল ইসলামের লেখা নাটক মঞ্চস্থ হবে।
উল্লেখ্য, নজরুল গবেষকদের মতে, ১৯২৬ ও ১৯২৭ সালে কবি কার্পাসডাঙ্গায় দীর্ঘসময় অবস্থান করেন কবি। ওই সময় কার্পাসডাঙ্গার ভৈরব নদের তীরে বসেই সাহিত্যের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ রচনা করেছেন। টানা দুই মাস তিনি ঘরটিতে ছিলেন। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরের ভৈরব নদের তীরে কবির স্মৃতিঘেরা কার্পাসডাঙ্গা।
নজরুল গবেষক এম ইব্রাহিম তাঁর বইয়ে লিখেছেন, তিনি থাকতেন হর্ষপ্রিয় বিশ্বাসের আটচালা ঘরে। হর্ষপ্রিয় ছিলেন তৎকালীন নদীয়া কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক। এখন তাঁর উত্তরসূরিরা নিজ অর্থ ব্যয় করে নজরুলের স্মৃতিঘেরা বাড়িটি টিকিয়ে রেখেছেন। ১৯২৬ সালে বিপ্লবী হেমন্ত কুমার ও মহিম সরকারের আমন্ত্রণে কবি কাজী নজরুল ইসলাম কলকাতার আমহার্স্ট স্ট্রিট থেকে সপরিবারে কার্পাসডাঙ্গায় আসেন।
নজরুল গবেষক এম ইব্রাহিম তাঁর গ্রন্থে আরো লিখেছেন, সে সময় ভারতবর্ষে চলছিল ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন। আন্দোলনের হাওয়া বয়ছিল কার্পাসডাঙ্গায়ও। কবি নজরুল গঠন করেছিলেন ‘শ্রমিক প্রজা কৃষক পাটি’। মূলত স্বদেশি আন্দোলনের নেতাদের উৎসাহ দিতেই পার্টির পক্ষে কবি কার্পাসডাঙ্গায় আসেন। এখানকার জীবনযাত্রা ও পরিবেশ তাঁকে সাহিত্যকর্ম মৃত্যুক্ষুধা ও পদ্মগোখরো এবং লিচুচোর কবিতাসহ অনেক গান লিখতে সহায়ক হয়েছিল। #
Enter a realm of fantasy and magic – the adventure begins here! Lucky cola