আশরাফুলকে ‘দেশদ্রোহী’ ও ‘ফিক্সার’ বললেন নান্নু
বিগত ২০২১ সালে দেশের ক্রিকেট সমর্থক থেকে শুরু করে সাংবাদিকদেরও সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন জাতীয় দলের নির্বাচকরা। তাদের দল নির্বাচন নিয়ে প্রতিবারই প্রশ্ন ওঠে। সেই প্রসঙ্গেই সম্প্রতি কথা বলেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের প্রথম আন্তর্জাতিক তারকা মোহাম্মদ আশরাফুল। কিন্তু সে কথাগুলো যেন মেনে নিতে পারেননি প্রধান নির্বাচন মিনহাজুল আবেদিন নান্নু।
স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগে ২০১৩ সালে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন আশরাফুল। এরপর ক্রিকেটে ফিরলেও আর জাতীয় দলে ঢুকতে পারেননি তিনি। বয়সটাও বেশি হয়ে গেছে। আর কখনো বাংলাদেশের জার্সি গায়ে জড়াতে পারবেন বলেও মনে হয় না। তবে ঘরোয়া ক্রিকেটের নিয়মিত মুখ সাবেক এই অধিনায়ক।
সম্প্রতি দেশের একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আশরাফুল বলেছেন, ‘নির্বাচক প্যানেলের সদস্যদের মেয়াদ ৩-৪ বছর হলেই ভালো।’ পরে এই বিষয়ে নান্নুর কাছে একই টেলিভিশনের এক লাইভ অনুষ্ঠানে জানতে চাওয়া হয়। তখন তিনি আশরাফুলকে দেশদ্রোহী বলে আখ্যায়িত করেন।
মিনহাজুল আবেদিন নান্নু বলেন, ‘আশরাফুলের কথার সঙ্গে আমি একটা ব্যাপার যুক্ত করতে চাই। অস্ট্রেলিয়ার একজন প্রধান নির্বাচক প্রায় ৯ থেকে ১২ বছর একনাগাড়ে কাজ করেছেন। সেটি নিয়ে ওর বোধ হয় ধারণা নেই। এতে কি অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট পিছিয়ে গেছে?
এর পরই খানিকটা ক্ষিপ্ত হয়ে তিনি বলেন, ‘ওর (আশরাফুল) তো এসব বোঝানোর কথা না। যেসব খেলোয়াড় দেশদ্রোহী হয়ে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের সঙ্গে জড়িয়ে নিষিদ্ধ হয়, তাদের কাছ থেকে ভালো পরামর্শ আশা করাটা বোকামি।
Jak odzyskać usunięte SMS – Y z telefonu komórkowego? Nie ma kosza na SMS – Y, więc jak przywrócić SMS – Y po ich usunięciu?