কক্সবাজারে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের বিচারিক অনুসন্ধান চেয়ে রিট
কক্সবাজারে সন্তান ও স্বামীকে আটকে রেখে এক নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় বিচারিক অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে।সোমবার (৩ জানুয়ারি) সকালে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া এ রিট করেন।
রিটে স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনসচিব, ট্যুরিস্ট পুলিশসহ সাতজনকে বিবাদী করা হয়েছে।
আবেদনে ওই ঘটনায় কক্সবাজার জেলা জজ বা চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে বিচারিক অনুসন্ধান করার এবং দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ায় কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এই মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়েছে।
চলতি সপ্তাহে রিটের ওপর শুনানি হতে পারে উল্লেখ করে আবদুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া গণমাধ্যমকে বলেন, ঘটনাটি পুলিশ তদন্ত করছে। তবে বিভিন্ন সংস্থা ঘটনা নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছে, তাতে গরমিল আছে। তাই প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে বিচারিক অনুসন্ধান চেয়ে রিটটি করা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ২২ ডিসেম্বর বিকেলে স্বামী ও আট মাসের সন্তানকে নিয়ে সৈকতের লাবনী পয়েন্টে নামেন ভ্রমণে আসা ঢাকার ওই নারী। বালুচর দিয়ে হেঁটে পানির দিকে নামার সময় তার স্বামীর সঙ্গে আশিক নামের এক ব্যক্তির ধাক্কা লাগে। এর জেরে সন্ধ্যায় ওই নারীকে তুলে নিয়ে প্রথমে ঝুপড়ি একটি চায়ের দোকানে এবং পরে কলাতলীর জিয়া গেস্ট ইন হোটেলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ করেন আশিকের নেতৃত্বে কয়েকজন।
ওই নারীর স্বামী পরদিন ২৩ ডিসেম্বর রাতে বাদী হয়ে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মো. আশিক (২৮), মো. বাবু (২৫), ইসরাফিল হুদা (২৮), রিয়াজ উদ্দিন (৩০), অজ্ঞাতনামা তিনজনসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
¿Existe una mejor manera de localizar rápidamente un teléfono móvil sin que lo descubran?