কয়রায় ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে ভেঙে যাওয়া রাস্তা সংস্কার না হওয়ায় ভেলা ও বাঁশের সাঁকো দিয়ে চলাচল
\ কয়রা প্রতিনিধি, খুলনা \
দেশের দক্ষিণ খুলনায় অবস্তিত কয়রা উপজেলার উত্তর বেদকাশি ইউনিয়নের কাঠমারচর হাজত খালি গ্রাম। গত কয়েক বছর আগে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে ভেঙে যাওয়া ইটের সলিং রাস্তাটি সংস্কার না হওয়ায় প্লাস্টিকের পানির জার, ছোল ও বাঁশের সাঁকো দিয়ে হাজত খালি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী ও স্থানীয় জন সাধারণ চলাচল করে আসছে বহুদিন যাবত। স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ মোশারফ হোসেন বলেন ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে ভেঙে যায় হাজত খালি গ্রামের বেড়িবাঁধ আমাদের এলাকা কপোতাক্ষ নদীর লবণ পানিতে প্লাবিত হয়। এলাকার ৫/৭ বছর বয়সের শিশুরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্লাস্টিকের পানির জার ও ছোল দিয়ে ভেলা বানিয়ে ও বাঁশের সাঁকো দিয়ে স্কুলে যাওয়া আশা করছে। আমাদের দাবি দ্রæত রাস্তাটি সংস্কার করে দেওয়া হোক যাতে করে আমরা ভালোভাবে চলাফেরা করতে পারি। হাজত খালি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ ইমাম উদ্দিন বলেন, ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে ভেঙে যাওয়া ইটের সলিং রাস্তা সংস্কার না হওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়ছে আমার স্কুলর শিশু শ্রেণির শিক্ষার্থী সহ সকল শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীরা। শিশু শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়ে আসে তাদের অবিভাবকরা। কয়েকজন অবিভাবকের সাথে কথা হয় তারা বলেন আমাদের প্রতিদিনের সংসারের কাজকার্ম রেখে বাচ্চাগুলোকে স্কুলে নিয়ে আসতে হয় ভেঙে যাওয়া রাস্তাটি সংস্কার না হওয়ায়। হাজত খালি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ভরত কুমার বলেন আমাদের একটাই দাবি ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে ভেঙে যাওয়া ইটের সলিং রাস্তাটি দ্রæত সময়ের মধ্যে সংস্কার করে দেওয়া হোক। বিষয়টা নিয়ে কথা বলেছিলাম উত্তর বেদকাশি ইউনিয়নের অত্র ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান এর সাথে তিনি বলেন রাস্তাটি সংস্কার করার জন্য উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি রাস্তাটি সংস্কার করার কাজ শুরু হবে।
Hi, yeah this paragraph is truly good and I have learned lot of
things from it concerning blogging. thanks.
This piece of writing will assist the internet people for
setting up new website or even a blog from start to end.