কিমের ২০২৩ সালের জন্য নতুন সামরিক লক্ষ্য নির্ধারণ
সামরিক বাহিনীতে নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন। আগামী বছরের জন্য এই পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি। কাতার ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের ওয়ার্কার্স পার্টির দ্বিতীয় দিনের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাই আগামী বছর ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলে পুরো এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি (কেসিএনএ) জানিয়েছে, কিম জং উন সীমান্ত ও কোরীয় উপদ্বীপে নতুন সৃষ্ট চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি পর্যালোচনা করছেন।দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়োনহাপ নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, বৈঠকের সময় কিম শত্রু বিরোধী সংগ্রাম এবং ২০২৩ সালের মধ্যে আত্মরক্ষা শক্তিশালী করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেন। ২০২৩ সালে আত্মরক্ষার ক্ষমতা বাড়ানোর নতুন লক্ষ্য প্রাধান্য পেয়েছে। বর্তমান রাজনৈতিক পরি
স্থিতির উত্থান-পতনের কারণে দেশকে প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র দাবি করেছিল, রাশিয়ার ভাড়াটে বাহিনী ‘ওয়াগনার গ্রুপ’ ইউক্রেনে মস্কোর আগ্রাসনের সমর্থনে উত্তর কোরিয়ার রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্রের একটি চালান পেয়েছে। কিন্তু উত্তর কোরিয়া মার্কিন এ দাবিকে অযৌক্তিক বলে নিন্দা জানিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) হোয়াইট হাউজের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের মুখপাত্র জন কিরবি অভিযোগ করেন, মার্কিন গোয়েন্দারা নিশ্চিত করেছে, ওয়াগনার গ্রুপ গত মাসে পিয়ংইয়ং থেকে একটি বড় অস্ত্রের চালান পেয়েছে।
নতুন এই অস্ত্র যুদ্ধক্ষেত্রে খুব একটা পরিবর্তন আনবে না বলেও মন্তব্য করেন কিরবি। তবে দেশটি তাদের আরও অস্ত্র দিতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির প্রচেষ্টার কারণে উত্তর কোরিয়ার অস্ত্র রপ্তানি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিষেধাজ্ঞার আওতায় রয়েছে।
Crush the competition and rise to the top. Lucky Cola