ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয় ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে সর্বোচ্চ হারানো জনগোষ্ঠী।

Share Now..

মোঃ রউফ কয়রা(খুলনা)প্রতিনিধিঃ

গত ২০মে ২০২০প্রলয়ঙ্ককারী ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে সর্বোচ্চ হারানো  উপকূলীয় এলাকার মানুষের ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা। বাংলাদেশের উপকূল অঞ্চল খুলনার কয়রা উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যায় প্রলয়ঙ্কারী ঘূর্ণিঝড় আম্ফান। ভেঙে যায় দূর্বল বেড়িবাঁধ প্লাবিত হয় কয়রার দক্ষিণ বেদকাশি, উত্তর বেদকাশি, কয়রা সদর, মহারাজপুর ইউনিয়নের প্রায় ৫০টি গ্রাম পানি বন্দি হয়ে পড়ে কয়েক লক্ষ মানুষ। তিন বছর পর সরজমিনে এ-সব এলাকা ঘুরে দেখা যায় হারানো বসত-ভিটা ঘর-বাড়ি সংস্কার কাজে ব্যস্ত ঐসব এলাকার জনগোষ্ঠী । জানা গেছে  ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে ভেঙে যাওয়া এলাকা উপজেলার উত্তর বেদকাশি ইউনিয়ন এ-র গাজী-পাড়া গ্রামের বেশ কয়েক জন বাসিন্দা-দের সাথে কথা হলে বলেন দীর্ঘ তিন বছর আগে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের জাল-উৎসে ভেঙে যায় আমাদের এলাকার বেড়িবাঁধ ফসলি জমি ভিটা-মাটি ঘর- বাড়ি সহ গবাদি-পশু ও অন্য, অন্য জিনিস পাত্র বাসিয়ে নিয়ে যায় কপোতাক্ষ নদী। তিন বছর পর চেষ্টা করিতেছি একটু ঘুরে দাঁড়ানোর। খবর নিয়ে জানা গেছে উপজেলা কয়রা সদর ইউনিয়নের ২নংকয়রা, গোবরা,ঘাঁটাখালী গ্রামের বাসিন্দারা বলেন সহায়-সম্পত্তি বসত-ভিটা  ঘর-বাড়ি কেড়ে নিয়েছিলো প্রাণ ঘাতি ঘূর্ণিঝড় আম্ফান। তিন বছর পর এসে মাথা গোঁজার ঠাঁই টুকু খুঁজে পেয়ে আবারও চেষ্টা করছি একটু ভালো ভাবে বেঁচে থাকার। বিষয় টা নিয়ে কথা বলার জন্য একাধিক বার  ফোন করেছিলাম উত্তর বেদকাশি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ কোম্পানি নূরুল ইসলাম কাছে তবে,তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *