জেনিনে ইসরায়েলের হামলা, হাজার হাজার সেনা মোতায়েন

Share Now..


অধিকৃত পশ্চিম তীরের জেনিন শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি বাহিনীর এক বড় আকারের সামরিক অভিযান শুরু করেছে। এতে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১১ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছেন অন্তত ৫০ জন। তাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর বিবিসি ও আল জাজিরার।

জেনিনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর চলমান অভিযানের প্রতিবাদে দখলকৃত পশ্চিমতীরে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। পশ্চিম তীরের দোকানপাট ও অফিস বন্ধ রয়েছে। এছাড়া গ্রীষ্মকালীন ছুটির জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যেই বন্ধ রয়েছে।

বিবিসি বলছে, অন্তত ১৪ হাজার ফিলিস্তিনির বাসস্থান এ জেনিন ক্যাম্পটির ওপর ব্যাপক ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এরপর দেশটি সেখানে হাজার হাজার সৈন্য পাঠিয়েছে। এখন রাস্তায় রাস্তায় বন্দুক-যুদ্ধ হচ্ছে।

ফিলিস্তিন রেডক্রসের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, জেনিন শরনার্থী শিবির থেকে এখন পর্যন্ত তিন হাজার ফিলিস্তিনিকে স্থানীয় হাসপাতালে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে অনেকই অসুস্থ এবং প্রবীণ।

ইসরায়েল দাবি করেছে, এ অভিযানের মাধ্যমে ‘সন্ত্রাসীদের আস্তানা’ নিশানা করা হচ্ছে। তবে ফিলিস্তিনের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, তাদের নিরস্ত্র মানুষের ওপর আবারো নতুন করে যুদ্ধাপরাধ করছে ইসরায়েল।

জাতিসংঘ বলছে, জেনিন শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানের প্রভাব নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন। অভিযানের কারণে শরণার্থী শিবিরের বড় এলাকাজুড়ে পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। এজন্য যারা ক্যাম্প ছেড়ে চলে যেতে চাইছে তারা ঘর থেকে বের হতে পারছে না বলে জাতিসংঘের বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

ইসরায়েলের চলমান অভিযানের কারণে জেনিন শরণার্থী শিবির থেকে হাজার হাজার মানুষ পালিয়ে গেছে।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলছে, তারা জেনিন এলাকায় ‘সন্ত্রাসী অবকাঠামোর’ ওপর আঘাত হানছে এবং ২০ জন ফিলিস্তিনিকে আটক করা হয়েছে। কিন্তু ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রী মোহামেদ শেতায়েহ বলেছেন, ইসরায়েল ক্যাম্পটি ধ্বংস করে এখানকার বাসিন্দাদের বাস্তুচ্যুত করার চেষ্টা করছে।জেনিনে ইসরায়েলের হামলা, হাজার হাজার সেনা মোতায়েন
অধিকৃত পশ্চিম তীরের জেনিন শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি বাহিনীর এক বড় আকারের সামরিক অভিযান শুরু করেছে। এতে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১১ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছেন অন্তত ৫০ জন। তাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর বিবিসি ও আল জাজিরার।

জেনিনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর চলমান অভিযানের প্রতিবাদে দখলকৃত পশ্চিমতীরে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। পশ্চিম তীরের দোকানপাট ও অফিস বন্ধ রয়েছে। এছাড়া গ্রীষ্মকালীন ছুটির জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যেই বন্ধ রয়েছে।

বিবিসি বলছে, অন্তত ১৪ হাজার ফিলিস্তিনির বাসস্থান এ জেনিন ক্যাম্পটির ওপর ব্যাপক ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এরপর দেশটি সেখানে হাজার হাজার সৈন্য পাঠিয়েছে। এখন রাস্তায় রাস্তায় বন্দুক-যুদ্ধ হচ্ছে।

ফিলিস্তিন রেডক্রসের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, জেনিন শরনার্থী শিবির থেকে এখন পর্যন্ত তিন হাজার ফিলিস্তিনিকে স্থানীয় হাসপাতালে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে অনেকই অসুস্থ এবং প্রবীণ।

ইসরায়েল দাবি করেছে, এ অভিযানের মাধ্যমে ‘সন্ত্রাসীদের আস্তানা’ নিশানা করা হচ্ছে। তবে ফিলিস্তিনের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, তাদের নিরস্ত্র মানুষের ওপর আবারো নতুন করে যুদ্ধাপরাধ করছে ইসরায়েল।

জাতিসংঘ বলছে, জেনিন শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানের প্রভাব নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন। অভিযানের কারণে শরণার্থী শিবিরের বড় এলাকাজুড়ে পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। এজন্য যারা ক্যাম্প ছেড়ে চলে যেতে চাইছে তারা ঘর থেকে বের হতে পারছে না বলে জাতিসংঘের বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

ইসরায়েলের চলমান অভিযানের কারণে জেনিন শরণার্থী শিবির থেকে হাজার হাজার মানুষ পালিয়ে গেছে।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলছে, তারা জেনিন এলাকায় ‘সন্ত্রাসী অবকাঠামোর’ ওপর আঘাত হানছে এবং ২০ জন ফিলিস্তিনিকে আটক করা হয়েছে। কিন্তু ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রী মোহামেদ শেতায়েহ বলেছেন, ইসরায়েল ক্যাম্পটি ধ্বংস করে এখানকার বাসিন্দাদের বাস্তুচ্যুত করার চেষ্টা করছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *