ট্রলারডুবির পাঁচ দিন পর ভোলায় ৫ জেলের মরদেহ উদ্ধার

Share Now..

ভোলার চরফ্যাশন উপজেলা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর মোহনায় ট্রলারডুবির ৫ দিন পর ৫ জেলের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় চরফ্যাশন উপজেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আরও ৬ জেলে চিকিৎসাধীন আছেন। তারা টানা ৫ দিন সাগরে ভেসে ছিলেন। এখনো ২ জেলে নিখোঁজ রয়েছেন। সাগরে তাদের মরদেহ খোঁজা হচ্ছে।

শুক্রবার (৩০ জুন) দুপুর ১টার দিকে বঙ্গোপসাগর মোহনা থেকে এ মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।

চরফ্যাশন থানার ওসি (তদন্ত) রিপন কুমার সাহা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে তিনি জানিয়েছেন, উদ্ধার হওয়া মরদেহগুলো দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত পুলিশের কাছে পৌঁছায়নি।

সামরাজ মাছঘাট এর ব্যবসায়ী মো. রিপন রিপন বলেন, আহত, নিহত ও নিখোঁজ সবার বাড়ি চরফ্যাশনে। তবে তিনি তাদের নাম-পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেননি। সাগরে মাছ ধরা নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ওই জেলেরা প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে সাগরে মাছ ধরতে গিয়েছে।

সামরাজ মাছঘাট সূত্রে জানা যায়, গত ২৫ জুন ট্রলার নিয়ে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যান ১৩ জেলে। একদিন পর অর্থাৎ ২৪ জুন শনিবার সাগর উত্তপ্ত থাকায় ট্রলারটি ডুবে যায়। এতে ১৩ জেলে নিখোঁজ হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ২ জেলে ভেসে মনপুরার একটি চরে এসে পৌঁছায়। এরপর তাকে উদ্ধার করে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এরপর আজ শুক্রবার সকালেও আরও ৪ জেলে চরফ্যাশনে ভেসে আসেন। তাদেরকেও উদ্ধার করে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তাদের কাছ থেকে খবর পেয়ে স্থানীয় জেলে ও আড়তদাররা ট্রলার নিয়ে বঙ্গোপসাগরে যায়। বেলা ১টার দিকে ৫ জেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে ট্রলারে থাকা লোকজন সবুজ নামে এক মাছ ব্যবসায়ীকে জানিয়েছে। এরপর থেকে আর তাদের সঙ্গে নেটওয়ার্ক সমস্যায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

রিপন কুমার সাহা আরও জানান, উদ্ধার হওয়া মরদেহ ৫টি এখনো পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। নিখোঁজ জেলেদের আত্মীয়স্বজন ও আড়তদাররা তাদেরকে খোঁজতে গিয়েছে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ৫ জেলের মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি পুলিশ জানতে পেয়েছে। এ বিষয়ে পুলিশ কোস্টগার্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করবে।

ওসি (তদন্ত) রিপন কুমার সাহা ও জেলা পুলিশের কন্ট্রোলরুম থেকে জানা গেছে, আহত চিকিৎসাধীন ৬ জেলেকে দেখতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পুলিশ গিয়েছে। তাদের কাছ থেকে পুলিশ ঘটনার বিষয়ে জানার চেষ্টা করছে।ট্রলারডুবির পাঁচ দিন পর ভোলায় ৫ জেলের মরদেহ উদ্ধার

ভোলার চরফ্যাশন উপজেলা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর মোহনায় ট্রলারডুবির ৫ দিন পর ৫ জেলের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় চরফ্যাশন উপজেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আরও ৬ জেলে চিকিৎসাধীন আছেন। তারা টানা ৫ দিন সাগরে ভেসে ছিলেন। এখনো ২ জেলে নিখোঁজ রয়েছেন। সাগরে তাদের মরদেহ খোঁজা হচ্ছে।

শুক্রবার (৩০ জুন) দুপুর ১টার দিকে বঙ্গোপসাগর মোহনা থেকে এ মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।

চরফ্যাশন থানার ওসি (তদন্ত) রিপন কুমার সাহা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে তিনি জানিয়েছেন, উদ্ধার হওয়া মরদেহগুলো দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত পুলিশের কাছে পৌঁছায়নি।

সামরাজ মাছঘাট এর ব্যবসায়ী মো. রিপন রিপন বলেন, আহত, নিহত ও নিখোঁজ সবার বাড়ি চরফ্যাশনে। তবে তিনি তাদের নাম-পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেননি। সাগরে মাছ ধরা নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ওই জেলেরা প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে সাগরে মাছ ধরতে গিয়েছে।

সামরাজ মাছঘাট সূত্রে জানা যায়, গত ২৫ জুন ট্রলার নিয়ে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যান ১৩ জেলে। একদিন পর অর্থাৎ ২৪ জুন শনিবার সাগর উত্তপ্ত থাকায় ট্রলারটি ডুবে যায়। এতে ১৩ জেলে নিখোঁজ হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ২ জেলে ভেসে মনপুরার একটি চরে এসে পৌঁছায়। এরপর তাকে উদ্ধার করে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এরপর আজ শুক্রবার সকালেও আরও ৪ জেলে চরফ্যাশনে ভেসে আসেন। তাদেরকেও উদ্ধার করে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তাদের কাছ থেকে খবর পেয়ে স্থানীয় জেলে ও আড়তদাররা ট্রলার নিয়ে বঙ্গোপসাগরে যায়। বেলা ১টার দিকে ৫ জেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে ট্রলারে থাকা লোকজন সবুজ নামে এক মাছ ব্যবসায়ীকে জানিয়েছে। এরপর থেকে আর তাদের সঙ্গে নেটওয়ার্ক সমস্যায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

রিপন কুমার সাহা আরও জানান, উদ্ধার হওয়া মরদেহ ৫টি এখনো পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। নিখোঁজ জেলেদের আত্মীয়স্বজন ও আড়তদাররা তাদেরকে খোঁজতে গিয়েছে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ৫ জেলের মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি পুলিশ জানতে পেয়েছে। এ বিষয়ে পুলিশ কোস্টগার্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করবে।

ওসি (তদন্ত) রিপন কুমার সাহা ও জেলা পুলিশের কন্ট্রোলরুম থেকে জানা গেছে, আহত চিকিৎসাধীন ৬ জেলেকে দেখতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পুলিশ গিয়েছে। তাদের কাছ থেকে পুলিশ ঘটনার বিষয়ে জানার চেষ্টা করছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *