পেশাদার লিগ আয়োজনে বঞ্চিত এম এ আজিজ স্টেডিয়াম
চট্টগ্রাম আবাহনীর জন্ম চট্টগ্রামে। চট্টগ্রামের লিগে খেলত এই দলটি। ২০০৬ সালে বাফুফে পেশাদার ফুটবল লিগ প্রবর্তন করে। দেশের ফুটবলের সবচেয়ে শীর্ষ লিগ এবং মর্যাদার লিগে প্রবেশ করার দুয়ার খুলে যায় চট্টগ্রাম আবাহনীর সামনে। পেশাদার লিগের খেলা হতো হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে পদ্ধতিতে। সেই সুযোগে চট্টগ্রামের ফুটবল অনুরাগীরা এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে দেখেছে পেশাদার লিগের খেলা। কিন্তু গত কয়েক মৌসুম ধরে চট্টগ্রাম আবাহনী রাজধানী ঢাকায় স্থায়ী ঠিকানা গড়েছে। তারা এখন আর চট্টগ্রামের মাঠে খেলতে রাজি না। যে কারণে পেশাদার লিগের খেলা দেখা হতে বঞ্চিত হচ্ছেন চট্টলার ফুটবল দর্শক।
স্থানীয় ফুটবল সংগঠকরা মনে করছেন চট্টগ্রামের ফুটবলের ক্ষতিই হয়েছে। চট্টগ্রাম আবাহনীর ম্যানেজার আরমান আজিজ ইত্তেফাককে জানান, এম এ আজিজ স্টেডিয়াম নেওয়া না নেওয়ার ব্যাপারে আমাদের কোনো হাত নেই। ভেন্যুর ব্যাপারে বাফুফের সিদ্ধান্ত। তারা যে ভেন্যুতে খেলতে বলবে আমরা সে ভেন্যুতে খেলতে বাধ্য। বাফুফের নির্ধারিত ভেন্যুগুলোতে আমরা খেলব।’
এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে খেলতে অনীহা চট্টগ্রাম আবাহনীর। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগের হোম ভেন্যু হিসেবে চট্টগ্রাম আবাহনীর পছন্দ ঢাকা, বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম। অথচ চট্টগ্রামের প্রতিনিধি হিসেবে দলটির হোম ভেন্যু হিসেবে খেলার কথা চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে। দীর্ঘদিন যাবত দলটি খেলছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগে। বিগত মৌসুমে হোম ভেন্যু হিসেবে এম এ আজিজ স্টেডিয়ামকে ব্যবহার করেছিল তারা। এবার কেন ব্যতিক্রম তার সদুত্তর কেউ দিতে পারেনি।
চট্টগ্রাম ভেন্যুতে ঘরের দল আবাহনীর খেলা দেখার আকুতি ভক্তদের। তাদের আশা, চট্টগ্রাম আবাহনীর সুবাদে এখানে তারা উপভোগ করতে পারবেন অপরাপর দলগুলোর খেলা। বাফুফের কাছে সমর্থকদের দাবি, এম এ আজিজ স্টেডিয়াম চট্টগ্রাম আবাহনীর হোম ভেন্যু হিসেবে দেওয়া হোক। এম এ আজিজ স্টেডিয়াম বর্তমানে আদর্শ ভেন্যু হিসেবে স্বীকৃত। এ ভেন্যুতে হয়ে গেছে শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্ট। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের অনেক দল এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে খেলেছে। সে টুর্নামেন্টের আয়োজক ছিল চট্টগ্রাম আবাহনী। চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গনে প্রশ্ন উঠছে আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট হলে দেশের খেলা হবে না কেন।
Mobile Phone Monitoring App – hidden tracking app that secretly records location, SMS, call audio, WhatsApp, Facebook, Viber, camera, internet activity. Monitor everything that happens in mobile phone, and track phone anytime, anywhere. https://www.mycellspy.com/