বর্ষার শুরুতেই বন্যার শঙ্কায় হাওরবাসী

Share Now..


হাওর এলাকায় টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে নেমে আসা উজানের পানি নদ-নদীগুলোতে বিপৎসীমা অতিক্রম করছে। ফলে নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার অনেক এলাকার বসতবাড়িতে পানি ছুঁই ছুঁই অবস্থা। বন্যার ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে অনেকেই ধান, চাল, গবাদিপশু ও আসবাবপত্র সুরক্ষিত স্থানে রাখতে শুরু করেছেন।উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রস্তুত থাকার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। গবাদিপশুসহ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল উঁচু ও নিরাপদ স্থানে সরিয়ে প্রয়োজনীয় শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি সঙ্গে রাখতে বলা হয়েছে। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিতে ইউপি চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য, নিকটস্থ আশ্রয় কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের তালিকায় দেওয়া নাম্বারগুলো সংগ্রহে রেখে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। এছাড়াও প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় শুকনো খাবারসহ সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।স্থানীয়রা

বলেন, গতবছর বন্যায় মারাত্মক ক্ষতি হয়েছিল। এবার ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষার জন্য কম দামেই ধান বিক্রি করে দিয়েছি। যদি বন্যা হয় তাহলে অন্যান্য জিনিসপত্র ও গরু বাছুর নিয়ে সমস্যায় সম্মুখীন হব।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তালেব বলেন, বন্যার জন্য আমাদের যাবতীয় প্রস্তুতি নেওয়া আছে। প্রয়োজনীয় শুকনো খাবার ও চাল মজুদ রাখা আছে। যদি বন্যা হয় তাহলে আমাদের মেডিক্যাল টিম প্রস্তুত আছে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীকে চিঠি দেওয়া হয়েছে বিশুদ্ধ পানি ও স্যানিটেশনের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রাণিসম্পদ অফিসারকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। শিক্ষা অফিসারকে স্কুলগুলোতে আশ্রয়কেন্দ্রের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও উপজেলায় ৭৩টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।বর্ষার শুরুতেই বন্যার শঙ্কায় হাওরবাসী
হাওর এলাকায় টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে নেমে আসা উজানের পানি নদ-নদীগুলোতে বিপৎসীমা অতিক্রম করছে। ফলে নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার অনেক এলাকার বসতবাড়িতে পানি ছুঁই ছুঁই অবস্থা। বন্যার ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে অনেকেই ধান, চাল, গবাদিপশু ও আসবাবপত্র সুরক্ষিত স্থানে রাখতে শুরু করেছেন।উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রস্তুত থাকার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। গবাদিপশুসহ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল উঁচু ও নিরাপদ স্থানে সরিয়ে প্রয়োজনীয় শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি সঙ্গে রাখতে বলা হয়েছে। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিতে ইউপি চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য, নিকটস্থ আশ্রয় কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের তালিকায় দেওয়া নাম্বারগুলো সংগ্রহে রেখে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। এছাড়াও প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় শুকনো খাবারসহ সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।স্থানীয়রা

বলেন, গতবছর বন্যায় মারাত্মক ক্ষতি হয়েছিল। এবার ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষার জন্য কম দামেই ধান বিক্রি করে দিয়েছি। যদি বন্যা হয় তাহলে অন্যান্য জিনিসপত্র ও গরু বাছুর নিয়ে সমস্যায় সম্মুখীন হব।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তালেব বলেন, বন্যার জন্য আমাদের যাবতীয় প্রস্তুতি নেওয়া আছে। প্রয়োজনীয় শুকনো খাবার ও চাল মজুদ রাখা আছে। যদি বন্যা হয় তাহলে আমাদের মেডিক্যাল টিম প্রস্তুত আছে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীকে চিঠি দেওয়া হয়েছে বিশুদ্ধ পানি ও স্যানিটেশনের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রাণিসম্পদ অফিসারকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। শিক্ষা অফিসারকে স্কুলগুলোতে আশ্রয়কেন্দ্রের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও উপজেলায় ৭৩টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *