বানর বেঁধে রাখার অপরাধে সাবেক কাউন্সিলরের জরিমানা

Share Now..


হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে অবৈধভাবে শিকল দিয়ে বানর বেঁধে রাখার অপরাধে বৃহস্পতিবার (১৫ জুন ) দুপুরে সাবেক কাউন্সিলরের অর্থদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।দণ্ডিত আঁকছির মিয়া ভান্ডারী (৬৭) চুনারুঘাট পৌর শহরের পশ্চিম পাকুড়িয়া এলাকার আব্দুল আজিজের ছেলে এবং ৭নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর।

জানা গেছে, উপজেলার পৌরশহরের ডিসিপি স্কুলের পুর্বে খেলার মাঠের পাশে অবৈধভাবে একটি বানরকে শিকলে বেঁধে রেখে প্রদর্শন করা হচ্ছে। এমন খবর পেয়ে চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিদ্ধার্থ ভৌমিকের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে তার হেফাজত থেকে বানরটি উদ্ধার করা হয়। একই সঙ্গে অবৈধভাবে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও প্রদর্শনের দায়ে ওই কাউন্সিলরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিদ্ধার্থ ভৌমিক জানান, উদ্ধার হওয়া বন্যপ্রাণীটি সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের রেঞ্জার আব্দুল্লাহ আল আমিনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

আকছির মিয়ার ভান্ডারীর দাবি, কতিপয় এক ব্যক্তির কাছ থেকে বানরটি পালনের জন্য দুই হাজার টাকায় কিনে নিয়েছি এবং বন্যপ্রাণী আইনটি আমার জানা ছিল না বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

বন বিভাগের সাতছড়ি রেঞ্জ কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল আমিন জানান, বানরটি আমাদের হেফাজতে অবজারে রাখা হয়েছে। দুদিন পর অভায়রণ্যে ছেড়ে দেওয়া হবে।বানর বেঁধে রাখার অপরাধে সাবেক কাউন্সিলরের জরিমানা
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে অবৈধভাবে শিকল দিয়ে বানর বেঁধে রাখার অপরাধে বৃহস্পতিবার (১৫ জুন ) দুপুরে সাবেক কাউন্সিলরের অর্থদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।দণ্ডিত আঁকছির মিয়া ভান্ডারী (৬৭) চুনারুঘাট পৌর শহরের পশ্চিম পাকুড়িয়া এলাকার আব্দুল আজিজের ছেলে এবং ৭নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর।

জানা গেছে, উপজেলার পৌরশহরের ডিসিপি স্কুলের পুর্বে খেলার মাঠের পাশে অবৈধভাবে একটি বানরকে শিকলে বেঁধে রেখে প্রদর্শন করা হচ্ছে। এমন খবর পেয়ে চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিদ্ধার্থ ভৌমিকের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে তার হেফাজত থেকে বানরটি উদ্ধার করা হয়। একই সঙ্গে অবৈধভাবে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও প্রদর্শনের দায়ে ওই কাউন্সিলরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিদ্ধার্থ ভৌমিক জানান, উদ্ধার হওয়া বন্যপ্রাণীটি সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের রেঞ্জার আব্দুল্লাহ আল আমিনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

আকছির মিয়ার ভান্ডারীর দাবি, কতিপয় এক ব্যক্তির কাছ থেকে বানরটি পালনের জন্য দুই হাজার টাকায় কিনে নিয়েছি এবং বন্যপ্রাণী আইনটি আমার জানা ছিল না বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।

বন বিভাগের সাতছড়ি রেঞ্জ কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল আমিন জানান, বানরটি আমাদের হেফাজতে অবজারে রাখা হয়েছে। দুদিন পর অভায়রণ্যে ছেড়ে দেওয়া হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *