সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশন বৈঠকে মোদি, পুতিন, শি, শরীফ

Share Now..


এসসিও মানে সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশন। ভারত এবার এসসিওর চেয়ারম্যান। এই বৈঠক এবার বাড়তি গুরুত্ব পাচ্ছে বেশ কয়েকটি কারণে। ওয়াগনার বিদ্রোহের পর প্রথমবার এই ধরনের বৈঠকে যোগ দিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন। বৈঠকে আছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফও যোগ দিয়েছেন। বেলারুশ এতদিন পর্যবেক্ষক দেশ হিসাবে ছিল। এবার তারা এসসিও-র সদস্য হচ্ছে।

আর মার্কিন সফরের পর নরেন্দ্র মোদি এবার এমন একটা বৈঠকের সভাপতিত্ব করছেন, যেখানে চীন, রাশিয়া, পাকিস্তান, ইরান, কিরঘিজস্তান, কাজাখস্তান, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তানের শীর্ষ-নেতারা ছিলেন। এছাড়া পর্যবেক্ষক দেশ হিসাবে ইরান, বেলারুশ, মঙ্গোলিয়ার শীর্ষ-নেতারাও ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তার ভাষণে বলেছেন, ‘‘এই বৈঠকের থিম হলো সিকিওর। এস মানে সিকিউরিটি বা সুরক্ষা, ই মানে ইকনমিক ডেভলাপমেন্ট বা আর্থিক উন্নয়ন, সি মানে কানেকটিভিটি বা যোগাযোগ, ইউ মানে ইউনিটি বা ঐক্য. আর হলো রেসপেক্ট বা সম্মান(এখানে সার্বভৌমত্বর প্রতি সম্মান) এবং ই-র অর্থ এনভায়রনমেন্ট বা পরিবেশ। বৈঠকের পাঁচ স্তম্ভ হলো স্টার্ট আপ, ঐতিহ্যবাহী ওষুধ, যুবদের ক্ষমতা দেয়া, সবাইকে ডিজিটাল ব্যবস্থার মধ্যে নিয়ে আসা এবং বৌদ্ধধর্মের ঐতিহ্যকে ছড়িয়ে দেয়া।’’

মোদি আরও বলেন, ‘‘কিছু দেশ তো সীমান্তপারের সন্ত্রাসকে তাদের নীতি হিসাবে নেয়। এসসিও-র উচিত এই ধরনের দেশের সমালোচনা করা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিছু দেশ সন্ত্রাসবাদকে আশ্রয় দিচ্ছে। সন্ত্রাসবাদীদের আশ্রয় দিচ্ছে।’’

এদিকে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাও নিং জানিয়েছেন, শি জিনপিং গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করবেন এবং এই সংগঠন ভবিষ্যতে কীভাবে আরো এগোবে তা জানাবেন।

এই বৈঠকে আফগানিস্তান, সন্ত্রাসবাদ, আঞ্চলিক নিরাপত্তা, জলবায়ু পরিবর্তন-সহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হবে।সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশন বৈঠকে মোদি, পুতিন, শি, শরীফ
এসসিও মানে সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশন। ভারত এবার এসসিওর চেয়ারম্যান। এই বৈঠক এবার বাড়তি গুরুত্ব পাচ্ছে বেশ কয়েকটি কারণে। ওয়াগনার বিদ্রোহের পর প্রথমবার এই ধরনের বৈঠকে যোগ দিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন। বৈঠকে আছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফও যোগ দিয়েছেন। বেলারুশ এতদিন পর্যবেক্ষক দেশ হিসাবে ছিল। এবার তারা এসসিও-র সদস্য হচ্ছে।

আর মার্কিন সফরের পর নরেন্দ্র মোদি এবার এমন একটা বৈঠকের সভাপতিত্ব করছেন, যেখানে চীন, রাশিয়া, পাকিস্তান, ইরান, কিরঘিজস্তান, কাজাখস্তান, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তানের শীর্ষ-নেতারা ছিলেন। এছাড়া পর্যবেক্ষক দেশ হিসাবে ইরান, বেলারুশ, মঙ্গোলিয়ার শীর্ষ-নেতারাও ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তার ভাষণে বলেছেন, ‘‘এই বৈঠকের থিম হলো সিকিওর। এস মানে সিকিউরিটি বা সুরক্ষা, ই মানে ইকনমিক ডেভলাপমেন্ট বা আর্থিক উন্নয়ন, সি মানে কানেকটিভিটি বা যোগাযোগ, ইউ মানে ইউনিটি বা ঐক্য. আর হলো রেসপেক্ট বা সম্মান(এখানে সার্বভৌমত্বর প্রতি সম্মান) এবং ই-র অর্থ এনভায়রনমেন্ট বা পরিবেশ। বৈঠকের পাঁচ স্তম্ভ হলো স্টার্ট আপ, ঐতিহ্যবাহী ওষুধ, যুবদের ক্ষমতা দেয়া, সবাইকে ডিজিটাল ব্যবস্থার মধ্যে নিয়ে আসা এবং বৌদ্ধধর্মের ঐতিহ্যকে ছড়িয়ে দেয়া।’’

মোদি আরও বলেন, ‘‘কিছু দেশ তো সীমান্তপারের সন্ত্রাসকে তাদের নীতি হিসাবে নেয়। এসসিও-র উচিত এই ধরনের দেশের সমালোচনা করা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিছু দেশ সন্ত্রাসবাদকে আশ্রয় দিচ্ছে। সন্ত্রাসবাদীদের আশ্রয় দিচ্ছে।’’

এদিকে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাও নিং জানিয়েছেন, শি জিনপিং গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করবেন এবং এই সংগঠন ভবিষ্যতে কীভাবে আরো এগোবে তা জানাবেন।

এই বৈঠকে আফগানিস্তান, সন্ত্রাসবাদ, আঞ্চলিক নিরাপত্তা, জলবায়ু পরিবর্তন-সহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *