মাঘের বাঘ কাঁপানো শীতে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা
\ চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি \
মাঘের বাঘ কাঁপানো শীতে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গায়। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারী)’র চাইতে বুধবার (২৪ জানুয়ারী) তাপমাত্র ২ দশমিক ৪ ডিগ্রী বেড়ে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্র ৯ দশমিক ০ (শূন্য) ডিগ্রীতে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ চলছে। কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশে সকাল ৯ টার দিকে কোন রকম সূর্যের দেখা মিললেও তাতে নেই কোন তাপ। ফলে উত্তরের হিমেল হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বাড়িয়েছে বহুগুন। হাড় কাঁপানো এই শীতে হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। যাদের অধিকাংশই শিশু ও বৃদ্ধ। বুধবার (২৪ জানুয়ারী) সকাল ৯ টায় চুয়াডাঙ্গার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ০ (শূণ্য) ডিগ্রী সেলসিয়াস ও বাতাসের আর্দ্রতা ৯৫ শতাংশ রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অধিদপ্তর। মাঘের হাড় কাঁপানো শীতে কষ্টে আছে দিন আনা দিন খাওয়া মানুষগুলো। রুটি রুজির সন্ধানে বাইরে বের হওয়া কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়ছে তাদের জন্য। বেলা বাড়লেও, তাপমাত্রা বাড়ছে না। ফলে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। জেলা প্রশাসন থেকে প্রায় ৩০ হাজারের মতো কম্বল জেলার চারটি উপজেলায় বিতরণ করা হয়েছে বলে জেলা ত্রাণ অফিস সূত্রে জানা গেছে। এর পাশাপাশি কয়েকটি বেসরকারি সংগঠন কিছু কম্বল বিতরণ করেছে। তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার কেন্দ্র সিনিয়র পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান জানান, বুধবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল ৬ টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ। সকাল ৯ টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৯ দশমিক ০ (শূণ্য) ডিগ্রী। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারী) দেশের চলতি শীত মৌমের সর্বনিম্ন তাপমাত্র ৬ দশমিক ৬ ডিগ্রী রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায়। তিনি আরো জানান, বিকেলে চুয়াডাঙ্গার আকাশে মেঘের দেখা মিলতে পারে এবং বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারী) বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলেও তথ্য দেন তিনি। বৃষ্টির পর কুয়াশা কেটে যাবে। তারপর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে। এদিকে হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। গত ১০ দিনে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে শিশুসহ দুই হাজারের উপরে রোগী আউটডোরে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সদর হাসপাতালের তত্ত¡বাবধায়ক ডা. মো. আতাউর রহমান। তিনি বলেন, তীব্র শীতে রোটাভাইরাসের কারণে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বেশির ভাগই শিশু রোগী। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ও ওয়ার্ডের বাইরে বারান্দায় ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত প্রায়
দু’শতাধিক শিশু চিকিৎসা নিয়েছে।
you are in reality a good webmaster The website loading velocity is amazing It sort of feels that youre doing any distinctive trick Also The contents are masterwork you have done a fantastic job in this topic