কালীগঞ্জ থানার দারোগার কেরামতি!
\ স্টাফ রিপোর্টার \
ঝিনাইদহ একটি আদালতের নির্দেশে সাধারণ ডায়েরির তদন্ত করতে কালীগঞ্জ থানার এএসআই সিরাজ ৩ অক্টোবার বৃহস্পতিবার ৬নং ত্রিলোচনপুর ইউনিয়নের বানুড়িয়া গ্রামে যান। গ্রামের তেমাথা নামে পরিচিত স্থান হতে জিডির বাদি সমর্থিত একজন লোককে ঘটনাস্থল দেখানোর জন্য সন্ধ্যার সময় নিয়ে যায়। এরপর ইয়াসিন নামের ঐ যুবককে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদের হাতে তুলে দিয়ে আসেন। এরপর বাঘের সামনে ছাগল ছেড়ে দিলে যে অবস্থা হয় ইয়াসিনের ক্ষেত্রে তাই হয়েছিল। তুমি কেন দারোগার সাথে গেলে? একথা বলার সাথে সাথে কতিপয় ৫-৭ জন যুবক ইয়াসিনকে ব্যাপকহারে মারধর করে এবং তার পা লাঠির আঘাতে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বর্তমানে সে বাড়িতে অবস্থান করছে। সে চলাফেরা করতে পারছে না। এর কারন দারোগার কাছে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, “আরে মিয়া রাখেন, এখন কথা বলার সময় নেই” বলে তিনি ফোন রেখে দেন। জিডির বাদি এ ঘটনার তদন্তপূর্বক দোষি এএসআই সিরাজের বিচারের দাবি জানিয়েছে।