শৈলকুপায় এডহক কমিটিকে কেন্দ্র করে বিএনপি ও জামায়াতের কর্মী সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ৩০, ৬ বাড়ি ভাংচুর
\ বিশেষ প্রতিনিধি, শৈলকুপা \
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় যুব মিলন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এডহক কমিটিকে কেন্দ্র করে বিএনপি ও জামায়াত সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ ও বাড়িঘর ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। রবিবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার ৬ নং সারুটিয়া ইউনিয়নের নাদপাড়া গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ৩০ ব্যক্তি আহত হয়। আহতদের শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসে।
উভয় পক্ষের সংঘর্ষে সেকেন্দার আলী (৫০), আলীম উদ্দিন (৪২), শাওন (৩২), সাহেব আলী (৩০), বাচ্চ (৪০), ওমর ফারুক (২২), আনোয়ার (৪০) তানভীর (৩০), মাসুদ (৪০) রবিউল (৩৫), রফিকুল (৪৫), আলেম (৫০), সোহেল (৪২), শহিদুল (৫০), রিপন (৩৫), রবি (৪৩), মনিরদ্দি (৩৮), মনিরুল (৩০), রোজদার (৪৫), মেহেদী (৩৫), কলিমউদ্দিন (৪২), শাহীন (৩২), রুদ্র (২৫), রিপন( ৩৪)সহ কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়। আহতরা সবাই উপজেলার নাদপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে উপজেলার নাদপাড়া যুব মিলন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এডহক কমিটি নিয়ে উত্তেজনা বিরাজ করছিল বিএনপি ও জামায়াতের সমর্থকদের মাঝে। কোন সমঝোতা না হওয়ায় প্রধান শিক্ষক কমিটি গঠনের জন্য জামায়াতের থানা আমির এস এম মতিয়ার রহমানের পক্ষে একটি সুপারিশ ও বিএনপি নেতা নওশের আলীর পক্ষে আরেকটি সুপারিশ কওে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে পাঠায়। এই নাম দেওয়াকে কেন্দ্র করে স্কুল ক্যাম্পাসে বিএনপি সমর্থক নওশের আলী ও জামায়াত আমীর এস এম মতিয়ার রহমানের কর্মী সমর্থকদের মাঝে সংঘর্ষ হয় । এত ৩০ জন আহত ও ৬টি বাড়ি ভাংচুর করা হয়।
বিএনপি সমর্থক নওশের আলী বলেন, জামায়াতের সাথে সমঝোতা না হওয়ায় প্রধান শিক্ষক আমার পক্ষে ও জামায়াতের আমিরের পক্ষে নাম প্রস্তাব করে দুটি প্রস্তাব উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে পাঠায়। এনিয়ে জামায়াত আমিরের সমর্থকরা বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আমাদের উপর হামলা করে অনেককে আহত করেছে।
জামায়াত আমীর এস এম মতিয়ার রহমান বলেন, গ্রামবাসী আমার নাম এডহক কমিটির সভাপতি হিসাবে প্রস্তার করে ,এব্যাপারে বিএনপির উপজেলা নেতাকর্মীরা তা সমর্থন করে। কিন্তু স্থানীয় বিএনপি সমর্থক নওশের বিশ^াস তার কন্যা নুরজাহানের নাম প্রস্তার করে। আমি বাড়ি ছিলাম না। প্রধান শিক্ষক আমার নাম প্রস্তাব করে পাঠালে তারা অতর্কিত আমার কর্মী সমর্থকদের উপর হামলা চালায়।
প্রধান শিক্ষক নুরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি ও জামায়াত ইসলামীর লোকজনকে আমি ১০ জানয়ুারী বিদ্যালয়ের এডহক কমিটি গঠনের ব্যাপারে মতামত চাই। কিন্তু বিএনপির একাংশ হাজির হয় না। পরবর্তীতে আমি বি এনপি ও জামায়াত সমর্থিত দুটি পক্ষের দুটি প্রস্তাব পাঠায়। এনিয়ে উভয়পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাসুম খান বলেন, নাদপাড়া গ্রামে এডহক কমিটি নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বেশকিছু ব্যক্তি আহত হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসে।
I mᥙst thank yօu for the еfforts you’ve putt in penniong this website.
I really hope to see tһe same high-gradecontent frdom you in the future aѕ well.
In truth, your cгeatjve writing abilitiws has motivated me to get my own Ьlog now 😉
My page: Slot Pulsa Tanpa Potongan
Thіs piece of ѡriting wilⅼ help the internett users for
settng up new wedƄpage or even a blog from stɑrt to end.
Also νisit my webpage …oxwin77 (http://kousokuwiki.org)
Can І simply just ѕay what a reliеf to find a person that really understands wһjat they’re talking аbout on the net.
You definitely understandd how to bring a problem to light and make it important.
A loot more people must check this out and understand this side of your story.
I can’t believe you aren’t ore populaг given that you dеfinitely
have the gift.
Allsߋ visit my site – oxwin77
At tһis moment I am going to do my breaкfast, when having my breakfaѕt coming over again to read furher neѡs.
Feel free to surf to my blоg –vilabet4d