সালাহউদ্দিনের চোখে সাফে দুই ভুল

Share Now..


সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ ফুটবল দলের পারফরম্যান্স দেশের মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছে। সাফ শেষ হলেও তার রেশ রয়ে গেছে কারো কারো মুখে। এখনো ভুলভ্রান্তি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। সাধারণ দর্শক যেটাই আলোচনা করুক, বাফুফের সভাপতি কাজী সালাহউদ্দিনের চোখে সাফে বাংলাদেশের দুটি ভুল।

ফুটবলারদের খেলার প্রশংসা করে সালাহউদ্দিন দুটি ভুলের কথা বলেছেন, ‘গ্রুপের প্রথম ম্যাচে লেবাননের বিপক্ষে তারিক কাজীর একটি ভুল, যেটা গিয়ে গোল হজম করতে হলো। আর সেমিফাইনালে কুয়েতের বিপক্ষে প্রথম মিনিটেই গোলের সুযোগ পেয়েও মোরসালিন যেটা গোল করতে পারেনি, সেই ভুল। অথচ এই দুই জনই ভালো খেলেছে।’

এই দুই ভুল সালাহউদ্দিনকে পোড়ায়। ভুলটাকে ভুলে যেতে চান বাফুফে সভাপতি। পজিটিভ দিক কী আছে সেটাই এখন তার কাছে মুখ্য বিষয়। মোরসালিন গোল মিস করলেও কিছু বলার নেই সালাহউদ্দিনের। তবে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন কেন মোরসালিন গোলের সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেননি। ‘মোরসালিন স্ট্রাইকার না। সে হচ্ছে মিডফিল্ড অ্যাটাকার। আর যে বলটা আসছে সেটা স্ট্রাইকারের বল। মোরসালিন বলটা নামিয়েছে, সময় নিয়েছে। এখানে একজন স্ট্রাইকার হলে বলটাকে প্রেস করত। গোলকিপার বুঝে উঠার আগেই গোল হয়ে যেত। এই বলটাই যদি ৫ গজ পেছনে পেত তাহলে মোরসালিন গোল করতে পারত। ছেলেটার শুটিং ভালো। ৫ গজ দূরে বলটা পেলে বিউটিফুল গোল করতে পারত। পোস্টের এতো সামনে বল পেয়েছে যে ওখানে ডিফারেন্ট প্লেয়ার দরকার, যারা গোল করে মানে স্ট্রাইকার এটা তাদের জন্য ঠিক আছে। বক্সের ভেতরে এক রকম প্লেয়ার আর পেছনে যারা থাকেন তাদের জন্য আরেক রকম।’

সালাহউদ্দিনের চোখে এবার জাতীয় দলে তিন-চার জন খুব ভালো খেলোয়াড়, সভাপতির নজর কেড়েছে। সালাহউদ্দিন বললেন, ‘তিন-চারটা প্লেয়ারের মধ্যে মোরসালিন এবং ফাহিম দুই বছরের মধ্যে টপ ফুটবলার হয়ে যাবে।’ স্ট্রাইকার সংকট নিয়ে সালাহউদ্দিন বললেন, ‘দুই ম্যাচ ৬ গোল পেয়েছে। তিনটা সহজ সুযোগ ছিল। স্ট্রাইকার সংকট থাকার পরও ২০১০ বিশ্বকাপ জিতে স্পেন। তখন তো তাদের স্ট্রাইকারও ছিল না। একে দিয়ে ওকে দিয়ে খেলিয়েছে। এখন সিস্টেম চেঞ্জ করতে হবে। স্ট্রাইকার লাগবে।’

জাতীয় দলের স্প্যানিশ কোচ হ্যাভিয়ের কাবরেরা গতকাল বাফুফের সভাপতির সঙ্গে কথা বলেছেন। এক মাসের ছুটি নিয়ে দেশে যাচ্ছেন কোচ। দেশে ফেরার আগে গতকাল সাফ নিয়ে নানা আলোচনা করেছেন কোচ। নতুন করে পরিকল্পনা দিয়েছেন। সাফে লেবানন এবং কুয়েতের বিপক্ষে ম্যাচ দুটি নিয়ে সালাহউদ্দিন বললেন, ‘আমি সব সময় চাই শক্তিশালী দলের বিপক্ষে খেলতে। এরই মধ্যে বিভিন্ন দেশের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। বাফুফের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার বলছিলেন, ‘শক্তিশালী দলের বিপক্ষে রেজাল্ট না পেলে আপনি সমালোচনা করবেন। ফিফার র‍্যাংকিং ঠিক রাখতে হলে বেশ কিছু বিষয় বিবেচনা করতে হবে।’সালাহউদ্দিনের চোখে সাফে দুই ভুল
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ ফুটবল দলের পারফরম্যান্স দেশের মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছে। সাফ শেষ হলেও তার রেশ রয়ে গেছে কারো কারো মুখে। এখনো ভুলভ্রান্তি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। সাধারণ দর্শক যেটাই আলোচনা করুক, বাফুফের সভাপতি কাজী সালাহউদ্দিনের চোখে সাফে বাংলাদেশের দুটি ভুল।

ফুটবলারদের খেলার প্রশংসা করে সালাহউদ্দিন দুটি ভুলের কথা বলেছেন, ‘গ্রুপের প্রথম ম্যাচে লেবাননের বিপক্ষে তারিক কাজীর একটি ভুল, যেটা গিয়ে গোল হজম করতে হলো। আর সেমিফাইনালে কুয়েতের বিপক্ষে প্রথম মিনিটেই গোলের সুযোগ পেয়েও মোরসালিন যেটা গোল করতে পারেনি, সেই ভুল। অথচ এই দুই জনই ভালো খেলেছে।’

এই দুই ভুল সালাহউদ্দিনকে পোড়ায়। ভুলটাকে ভুলে যেতে চান বাফুফে সভাপতি। পজিটিভ দিক কী আছে সেটাই এখন তার কাছে মুখ্য বিষয়। মোরসালিন গোল মিস করলেও কিছু বলার নেই সালাহউদ্দিনের। তবে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন কেন মোরসালিন গোলের সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেননি। ‘মোরসালিন স্ট্রাইকার না। সে হচ্ছে মিডফিল্ড অ্যাটাকার। আর যে বলটা আসছে সেটা স্ট্রাইকারের বল। মোরসালিন বলটা নামিয়েছে, সময় নিয়েছে। এখানে একজন স্ট্রাইকার হলে বলটাকে প্রেস করত। গোলকিপার বুঝে উঠার আগেই গোল হয়ে যেত। এই বলটাই যদি ৫ গজ পেছনে পেত তাহলে মোরসালিন গোল করতে পারত। ছেলেটার শুটিং ভালো। ৫ গজ দূরে বলটা পেলে বিউটিফুল গোল করতে পারত। পোস্টের এতো সামনে বল পেয়েছে যে ওখানে ডিফারেন্ট প্লেয়ার দরকার, যারা গোল করে মানে স্ট্রাইকার এটা তাদের জন্য ঠিক আছে। বক্সের ভেতরে এক রকম প্লেয়ার আর পেছনে যারা থাকেন তাদের জন্য আরেক রকম।’

সালাহউদ্দিনের চোখে এবার জাতীয় দলে তিন-চার জন খুব ভালো খেলোয়াড়, সভাপতির নজর কেড়েছে। সালাহউদ্দিন বললেন, ‘তিন-চারটা প্লেয়ারের মধ্যে মোরসালিন এবং ফাহিম দুই বছরের মধ্যে টপ ফুটবলার হয়ে যাবে।’ স্ট্রাইকার সংকট নিয়ে সালাহউদ্দিন বললেন, ‘দুই ম্যাচ ৬ গোল পেয়েছে। তিনটা সহজ সুযোগ ছিল। স্ট্রাইকার সংকট থাকার পরও ২০১০ বিশ্বকাপ জিতে স্পেন। তখন তো তাদের স্ট্রাইকারও ছিল না। একে দিয়ে ওকে দিয়ে খেলিয়েছে। এখন সিস্টেম চেঞ্জ করতে হবে। স্ট্রাইকার লাগবে।’

জাতীয় দলের স্প্যানিশ কোচ হ্যাভিয়ের কাবরেরা গতকাল বাফুফের সভাপতির সঙ্গে কথা বলেছেন। এক মাসের ছুটি নিয়ে দেশে যাচ্ছেন কোচ। দেশে ফেরার আগে গতকাল সাফ নিয়ে নানা আলোচনা করেছেন কোচ। নতুন করে পরিকল্পনা দিয়েছেন। সাফে লেবানন এবং কুয়েতের বিপক্ষে ম্যাচ দুটি নিয়ে সালাহউদ্দিন বললেন, ‘আমি সব সময় চাই শক্তিশালী দলের বিপক্ষে খেলতে। এরই মধ্যে বিভিন্ন দেশের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। বাফুফের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার বলছিলেন, ‘শক্তিশালী দলের বিপক্ষে রেজাল্ট না পেলে আপনি সমালোচনা করবেন। ফিফার র‍্যাংকিং ঠিক রাখতে হলে বেশ কিছু বিষয় বিবেচনা করতে হবে।’

1,314 thoughts on “সালাহউদ্দিনের চোখে সাফে দুই ভুল

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *